![Image](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhQA1rJnwtUAj9ZQfggDPe90qbKb3EYowJ7SeHJCQzyG43SsM8eZ2ii9Wu2bdNlUmwXyv17E1iBes74CGqbLMVNebK8THJEjtgPyxr-o606t8ZcniI7WQdMHjiJCavAlWjcw7-ILtIS7Jo/s1600/images+%252847%2529.jpeg)
নাদিয়া তোমার জন্য নাদিয়া মুরাদ বাসঈ তাহা..... পাতলা ঠোঁট, বাদামি চুলে ঘেরা রোগা লম্বাটে মুখের মাঝে দুই চোখে অতলান্ত বিষাদ আর প্রতিজ্ঞার আগুন পাশাপাশি.... ছোটখাটো চেহারার এই ইয়াজিদি মেয়েটি মাত্র পঁচিশ বছরের জীবনে মানব সভ্যতার নিষ্ঠুর, নিকৃষ্টতম দিকগুলির জ্বলন্ত সাক্ষী। ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অ্যান্ড সিরিয়া বা সংক্ষেপে আইসিস (আরবী দাঈশ) জঙ্গীগোষ্ঠীর বীভৎস ইয়াজিদি গণহত্যার একজন অন্যতম সার্ভাইভার ও প্রত্যক্ষদর্শী। আইএসের বর্বরতার শিকার হওয়ার পরেও জীবন থেমে থাকেনি তার, বর্তমান সময়ের একজন অন্যতম সেরা মানবাধিকার কর্মী নাদিয়া বিশ্ব জুড়ে ইয়াজিদি জেনোসাইডের প্রতিবাদ ও যুদ্ধক্ষেত্রে সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স বন্ধের অন্যতম প্রধান মুখ। নাদিয়া খ্রিষ্টান বা ইহুদী হলে যতটা অত্যাচারিত হত, ইয়াজিদি হওয়ায় সেই অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে গিয়েছিল শতগুণ বেশি। কিন্তু এখানেই প্রশ্ন ওঠে যে কেন এই পাশবিক অত্যাচার আর নিপীড়ন সইতে হল তাকে? ইয়াজিদিরাই বা এই গণহত্যার লক্ষ্য হলেন কেন? অ-মুসলিমদের ইসলাম খিলাফত দুটি ভাগে ভাগ করেছে, যাদের নবী ও কিতাব আছে তারা 'আহল-এ-কিতাবী'। এদের ইসলাম জিজিয়া কর দিয়ে ইসলামের অধীনে